মাগুরানিউজ.কমঃ
মাগুরাতে যে সময়ে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ একটা সামাজিক আন্দোলনের রুপ নিচ্ছিল ঠিক তখুনি মাগুরা ও মহম্মদপুরের প্রশাসন একটি বাল্য বিয়ে হতে নেপথ্যে সহযোগিতা করল। এতে পুরো বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ল। এর আগে জেলার অনেক বাল্য বিয়ে বন্ধ করার ক্ষেত্রে সংবাদকর্মীদের ভূমিকা ছিল। যে সব পরিবারের বিয়ে ভেঙ্গে গেছে তাদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ এই মানুষগুলো।
গত কাল শুক্রবার রাতে মহম্মদপুরের চালমিয়া গ্রামের নরেশ মুহুরির অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ের বাল্য বিয়ে হলো মহাধূমধামে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসন অজ্ঞাত কারণে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি।
আজ সকালে সম্প্রতি জাঙ্গালিয়া গ্রামে তার মেয়ের বাল্য বিয়ে ভেঙ্গে যাওয়া এক অভিবভাবক মহম্মদপুরের এক সাংবাদিকের কাছে জানতে চেয়েছেন তাহলে আমার মেয়ের বিয়ে ভাংলেন কেন ? আমার মেয়েতো নবম শ্রেনিতে পড়ত। তিনি তার প্রশ্নের জবাব দিতে পারেননি।
তাহলে কি বাল্য বিবাহ এখন থেকে চলবে অভিভাবকদের ইচ্ছা অনুযায়ি? কারণ প্রশ্নবিদ্ধ ও পক্ষপাতিত্বমূলক আইনের প্রয়োগ সমাজে অশান্তিই ডেকে আনে।