আজ রবিবার, মার্চ ২৩, ২০২৫ ইং
loading....
শিরোনাম:
- মারা গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন
- শিশু আছিয়ার বাড়িতে বাংলাদেশ গার্লস গাইড অ্যাসোসিয়েশন
- ফেসবুকে মিথ্যা অপ-প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- তারেক রহমানের ঈদ উপহার আছিয়ার বাড়িতে
- ন্যায় বিচারের নামে কারো প্রতি জুলুম হবে না, জালেম ও এখন থেকে রেহাই পাবে না - ডা. শফিকুর রহমান
- শালিখায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- ধর্ষনের শিকার হয়ে মৃত স্কুল ছাত্রীকে মাগুরায় গ্রামে দাফন নোমানী ময়দানে নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত
- শ্রীপুরের বিভিন্ন মসজিদে শিশু আছিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত
- শ্রীপুরে আই বি ডব্লিউ ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- বিএনপির যত নেতাকর্মীরা আছেন, তারা সবাই শিশুটির পাশে থাকবেন ফোনালাপে তারেক রহমান
মনিরুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিবেদক-
শালিখায় যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় শালিখা উপজেলার তালখড়ী শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন, উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন- উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হাসিনা মমতাজ। এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইমুন নেছা, কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আলমগীর হোসেন, শালিখা থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওলি মিয়া, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আনিচুর রহমান মিল্টন, সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান চকলেট, জামায়াতের সেক্রেটারী মোঃ শাহিনুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা মুকুল রঞ্জন শিকদার, শালিখা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শহিদুজ্জামান চাঁদ, ছাত্র প্রতিনিধি ফারদিন সুমন প্রমূখ।
এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ, সাংবাদিক, শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে একটি জাতিকে মেধা শূন্য করতে পরিকল্পিতভাবে দেশের সূর্য সন্তানদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে। তাদের আত্মত্যাগ বৃথা যায়নি। মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য চক্রান্ত করেছিল তারা।
তাদের এ-দেশীয় দোসরদের নিয়ে শিক্ষক, বিজ্ঞানী, শিক্ষক, সাংবাদিক, শিল্পী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, ক্রীড়াবিদ, সরকারি কর্মকর্তাসহ দেশের বহু কৃতী সন্তানকে হত্যা করে। বিশেষ করে ১৪ ডিসেম্বর তারা ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায়। মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের পর রাজধানীর রায়েরবাজার ইটখোলা, মিরপুরের বধ্যভূমিসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের চোখ-হাত বাঁধা ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পাওয়া যায়। এর মধ্য দিয়ে জাতিকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্র প্রকাশিত হয়ে পড়ে।