মাগুরানিউজ.কমঃ
আবার ফুটেছে দ্যাখো কৃষ্ণচূড়া থরে থরে শহরের পথে/কেমন নিবিড় হয়ে। কখনো মিছিলে কখনো-বা/একা হেঁটে যেতে যেতে মনে হয়- ফুল নয়, ওরা/শহীদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ, স্মৃতি গন্ধে ভরপুর।/একুশের কৃষ্ণচূড়া আমাদের চেতনারই রং…।
নাগরিক জীবনের কবি শামসুর রহমান কৃষ্ণচূড়ার লাল, কমলা, হলুদ ফুল এবং পাপড়ীর উজ্জল সবুজ পাতার অপরূপ সৌন্দর্যের চেতনায় মুগ্ধ হয়ে কৃষ্ণচূড়া নিয়ে এভাবেই লিখেছিলেন। শুধু অপরূপ সৌন্দর্য নয়, কৃষ্ণচূড়ার পাপড়িতে বাঙালীর চেতনার রং দেখেছিলেন এ নাগরিক কবি। গ্রীষ্ম ঋতুর শুরুতে ফুটেছে কৃষ্ণচূড়া। যেন চোখ মেলে তাকিয়েছে সুন্দর।
পুরো এলাকায় কৃষ্ণচূড়ার রঙের ছড়াছড়ি। প্রকৃতিও যেন নতুন করে জেগেছে। কৃষ্ণচূড়ার আগুন-রং মন রাঙিয়ে দিচ্ছে। আকাশের নীলও যেন ঢেকে যায় কৃষ্ণচূড়ার লালে! এ এক অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন করে তোলে। সৌন্দর্য বর্ধক গুণ ছাড়াও, এই গাছ উষ্ণ আবহাওয়ায় ছায়া দিতে বিশেষভাবে উপযুক্ত। মাগুরাতেও আছে কৃষ্ণচূড়ার রঙের ছড়াছড়ি।


