মাগুরানিউজ.কমঃ
একদিকে রেকর্ড তাপমাত্রা হ্রাস অন্যদিকে ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠাণ্ডা বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মাগুরার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। হাড় কাঁপানো শীতে রীতিমত থর থর করে কাঁপতে শুরু করেছে এ অঞ্চলের মানুষ। সবচেয়ে দুর্ভোগে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
আজ সূর্যের মুখ তেমন দেখা যায়নি। ঘনকুয়াশা আর ঠাণ্ডা বাতাসের দাপটে বাইরে বের হওয়াই দায় হয়ে পড়েছে। তবুও কর্মজীবী মানুষকে এ শীত উপেক্ষা করেই জীবিকার সন্ধানে বের হতে হচ্ছে। এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
শুক্র ও শনিবার এ অঞ্চলে এ মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। গত সপ্তাহের প্রথম থেকেই মাগুরাতে ঘন কুয়াশার সঙ্গে ঠাণ্ডা বাতাসও বইছে। সেই সঙ্গে কমছে দিনের তাপমাত্রাও। আজ রাতে শীতের মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এছাড়া এমাসের শেষে রাত থেকে সকাল পর্যন্ত মাগুরা অঞ্চলে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলেও জানায় আবহাওয়া অধিদফতর।
এদিকে, শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন মাগুরা অঞ্চলের ছিন্নমূল মানুষ। তাদের কষ্ট বেড়েছে কয়েকগুণ। মাগুরার চর ও নদীর কাছাকাছি গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এ এলাকার মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। এরইমধ্যে বিভিন্ন সামাজিক ও বেসরকারি সংস্থা এবং সরকারিভাবে শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু হলেও তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।
এমতাব্যস্থায় মাগুরাবাসী আপনারা কি ভাবছেন? এখন করনিয় কি? কিভাবে মাগুরার ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে শীত থেকে রক্ষা করা যায়? আপনাদের মতামত জানান। ফেসবুক পেজে কমেন্ট লিখুন। মাগুরা নিউজের সাথে থাকুন। মাগুরার সাথে থাকুন।